A political Blog about how and why a reign of terror in West Bengal is unleashed planfully by imperialists, multinational company financed and supported Rainbow Alliance of Maoists, Naxalites,TMC, Congress, SUCI, perverted anti-Communist and anti-Leftist so-called sold-out intellectuals, corporate media and NGOs of doubtful character. Source: 'People's Democracy', 'Ganashakti' and other Left oriented journals.
Sunday, August 18, 2013
তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব কিন্তু মনে করে জেলায় সংগঠন টিঁকিয়ে রাখার প্রশ্নে এক এবং একমাত্র বিকল্প অনুব্রত মণ্ডলই। আর সেকারণেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেকনজরে রয়েছেন অনুব্রত। ফলে একের পর এক ঘটনাতে নাম জড়ালেও তাঁকে ক্লিনচিট দিচ্ছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। রাজনৈতিক মহলের মতে , অশোক ঘোষ খুনের ঘটনায় অনুব্রতকে রেহাই দিয়ে রাজ্য নেতৃত্বের নজর কাড়ার চেষ্টা করেছেন সিউড়ির বিধায়ক স্বপন ঘোষ। উদ্দেশ্য একটাই, আগামী দিনে নিজেকে অনুব্রতর বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা।
সরকারের কাছে প্রমাণ নেই, তাই `শহীদ` নন ভগত সিং
সরকারের কাছে প্রমাণ নেই, তাই `শহীদ` নন ভগত সিং
ভগত সিং। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে অন্যতম উজ্জ্বল নক্ষত্র। ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের সূচনা ভাগের সদস্য। ১৯৩১-এ মাত্র ২৩বছর বয়সে ভারতের ব্রিটিশ সরকারের নির্দেশে দুই সঙ্গী রাজগুরু ও সুখদেবের সঙ্গে ফাঁসি হয় ভগত সিংয়ের। সারা দেশ তাঁকে শহীদ ভগত সিং নামে চিনলেও স্বাধীনতাত্তোর ভারতে সরকারি খাতায় কলমে শহীদ নন ভগত সিং।
অবাক করার মত হলেও এই তথ্যই সত্যি।
চলতি বছরের এপ্রিলে ভগত সিংয়ের নাতি যাদবেন্দ্র সিং তথ্য জানার অধিকার আইনে ভগত সিং, রাজগুরু আর সুখদেবকে কবে শহীদ স্বীকৃতি দেওয়া হবে জানতে চাওয়া চান।
আর তাতেই সামনে এসেছে অদ্ভুত এক তথ্য। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে ভগত সিং যে শহীদ হয়েছিলেন সেই রকম কোনও প্রমাণ খাতায় কলমে সরকারের কাছে নেই। তাই নাকি তাঁকে শহীদ স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি।
এ দেশে চিকিৎসকের কাছে পৌঁছনোর আগেই মৃত্যু হয় শতকরা ৬০ জন হৃদরোগীর। শনিবার কলকাতায় হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি সম্মেলনে এমনই মত প্রকাশ করেন এক দল চিকিৎসক। তাঁদের মতে, স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাবেই এই রোগ মারাত্মক আকার নেয়। অসুস্থ হলে রক্তচাপ পরীক্ষা করারও প্রয়োজন মনে করেন না অনেকে। আর তার জেরেই হৃদরোগে মৃত্যুর আশঙ্কা বেড়ে যায়।
যৎকিঞ্চিৎ... বিহারের বদ্দি গ্রামে চমৎকার স্বাধীনতা দিবস পালিত হল। দলিতরা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন, সেই অপরাধে উচ্চবর্ণের লোকেরা পাঁচশো জন মিলে তছনছ চালাল, এক জনকে খুন করল, চল্লিশ জনকে গুরুতর আহত, আর বাচ্চাদের ছুড়ে ছুড়ে ফেলল বাড়ির ছাদ থেকে। স্পষ্ট হল, স্বাধীনতা কাদের নিজস্ব সম্পত্তি। দেশপ্রেম সাধারণত দ্রুত তালের গান, পরদেশ-হিংসা ও পাঁঠার মাংস দিয়ে উদযাপিত, কিন্তু তা ভ্রাতৃহত্যার রোমাঞ্চ-টাকনা আনলে, জয় মা! - ANANDABAZAR PATRIKA
Subscribe to:
Posts (Atom)